Dr Manik Saha : নানাহ সমস্যা সৃষ্টি করে ঘোলা জলে মাছ ধরার রাজনীতি করে গেছে সিপিএম - ব্রহ্মকুন্ড বার্তা Brahamakundabartaa

ব্রহ্মকুন্ড বার্তা  Brahamakundabartaa

দেশ-বিদেশ ও ত্রিপুরার সব খবরের আপডেট

Post Top Ad

Translate

Dr Manik Saha : নানাহ সমস্যা সৃষ্টি করে ঘোলা জলে মাছ ধরার রাজনীতি করে গেছে সিপিএম

Share This


 আগরতলা, ১২ মে : এতদিন চারিদিকে সমস্যা সৃষ্টি করে ঘোলা জলে মাছ ধরার রাজনীতি করে গেছে সিপিএম। ভারতীয় জনতা পার্টির আদর্শ জনগণের সমস্যা নিরসন করা, কোনভাবেই যাতে সাধারণ মানুষের কোন প্রকার সমস্যা না হয় সেই লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে যাওয়া।  আজ আগরতলা টাউন হলে প্রদেশ বিজেপির উদ্যোগে আয়োজিত বুথ স্বশক্তিকরণ অভিযানের অঙ্গ হিসেবে শক্তিকেন্দ্র বিস্তারক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। তিনি বলেন ২০১৫ সাল থেকে ২০১৮ নির্বাচন পর্যন্ত 'আমার বুথ শক্তিশালী বুথ' এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে, সকল স্তরের কার্যকর্তারা মনে প্রানে কাজ করেছিলেন বলেই ত্রিপুরা রাজ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি অভাবনীয় সাফল্য লাভ করেছে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন,  কার্যকর্তাদের দলের প্রতি একাগ্রতার ধারাবাহিকতায় কিছুটা খামতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এটাকে দূর করতে এই ধরনের প্রশিক্ষণ শিবির বিরাট ভূমিকা রাখবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন মুখ্যমন্ত্রী।


মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দলের সকল দায়িত্বপ্রাপ্ত কার্যকর্তাদের বিস্তারিত খবর রাখেন, এটা আমাদের গর্বের বিষয় । এখন দেশকে শক্তিশালী করতে গেলে আমাদের পার্টিকে শক্তিশালী করতে হবে। ২০১৮ সালে কমিউনিস্ট অপশাসন থেকে ত্রিপুরাকে মুক্ত করার পাশাপাশি ২০২৩ এর নির্বাচনে দলের জয়লাভের পেছনে বিরাট অবদান প্রধানমন্ত্রীর রয়েছে ।  এই অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ আগামী লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য থেকে দুটো আসন প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিতে হবে । এজন্য সকল কার্যকর্তাদের সংকল্পবদ্ধ হওয়ার আহ্বান রাখেন মুখ্যমন্ত্রী।


মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দলের কার্যকর্তাদের মধ্যে পাওয়া না পাওয়া ইত্যাদি বিষয় নিয়ে ক্ষোভ বিক্ষোভ থাকাটা স্বাভাবিক। দলের কোন একটা কমিটি করতে গেলে আগে দেখা হতো সিপিএমের কেউ কমিটিতে ঢুকে পড়লো কিনা। এখন দলের কাছে নতুন সমস্যা দেখা দিয়েছে কংগ্রেস সিপিএম এই দুটো দলের কেউ ঢুকে পড়লো কিনা তা দেখা। কারণ এই দুটো দলই বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। দলের কার্যকর্তাদের এই কুচক্রীদের থেকে দূরে থাকতে হবে। কোনভাবেই তাদের ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পা দেয়া চলবে না বলে সতর্ক করেন মুখ্যমন্ত্রী।


এদিনের কর্মসূচিতে বুথ, মন্ডল, শক্তিকেন্দ্র ও দলের ৭টি জেলা স্তরের কার্যকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।  উপস্থিত ছিলেন দলের রাষ্ট্রীয় সম্পাদক অরবিন্দ মেনন, প্রদেশ বিজেপির সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, বিধায় কিশোর বর্মন, দলের প্রদেশ সাধারণ সম্পাদিকা পাপিয়া দত্ত প্রমূখ। 



Food & Civil Supplies : মহাকরণে খাদ্য, জনসংভরণ ও ক্রেতাস্বার্থ বিষয়ক দপ্তরের পর্যালোচনা সভায় মুখ্যমন্ত্রী

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad