Tripura Police : পানিসাগরের চামটিলায় দুই নেশা কারবারি আটক, পুলিশে আন্টি নার্কোটিকস টাস্ক ফোর্স চালু - ব্রহ্মকুন্ড বার্তা Brahamakundabartaa

ব্রহ্মকুন্ড বার্তা  Brahamakundabartaa

দেশ-বিদেশ ও ত্রিপুরার সব খবরের আপডেট

Post Top Ad

Translate

Tripura Police : পানিসাগরের চামটিলায় দুই নেশা কারবারি আটক, পুলিশে আন্টি নার্কোটিকস টাস্ক ফোর্স চালু

Share This

 


আগরতলা, ২২ মার্চ : গোপন খবরের ভিত্তিতে আসাম রাইফেল ও পানিসাগর থানার যৌথ অভিযানে বুধবার বিকাল সারে তিনটা নাগাদ পানিসাগরের চামটিলা এলাকা থেকে একটি মারুতি অল্টো গাড়ি  সহ দুই ড্রাগস কারবারিকে হাতেনাতে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ছয় হাজার নেশা জাতীয় ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। যার বাজার মূল্য প্রায় দেড়লক্ষ টাকা হবে বলে জানাগেছে। তারা বহিঃরাজ্য থেকে এই ট্যাবলেট গুলো সংগ্রহ করে আগরতলার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিল বলে খবর। আটককৃত দুজন হলো জাকির হুসেন ও আবুল হুসেন। দুজনের বাড়ি দামছড়ার গন্ধিটিলা এলাকায়।

 

এদিকে ত্রিপুরা সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে , ত্রিপুরা পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ পুলিশ স্টেশন এখন অ্যান্টি নার্কোটিকস টাস্ক ফোর্স পুলিশ স্টেশন হিসেবেও কাজ করবে। সারা রাজ্য এই পুলিশ স্টেশনের আওতায় থাকবে। একজন ডি এস পি এই পুলিশ স্টেশনের দায়িত্বে থাকবেন। কোড অব ক্রিমিন্যাল প্রসিজার ১৯৭৩ অনুযায়ী তিনি দায়িত্ব পলন করবেন। ক্রাইম ব্রাঞ্চ পুলিশ স্টেশন একমাত্র সেইসব ঘটনার তদন্ত করবে যেগুলির জন্য বিশেষ টেকনিক্যাল দক্ষতার প্রয়োজন থাকায় সাধারণ পুলিশ স্টেশনের পক্ষে তদন্ত করা সম্ভব নয় কিংবা বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে ডি জি পি-র অনুমোদনে তা হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে অপরাধমূলক ঘটনা বিবেচনা করে ত্রিপুরা পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চ বা অ্যান্টি নার্কোটিকস টাস্ক ফোর্স দ্বারা সম্পাদিত তদন্তের ভিত্তিতে ডি জি পি-র অনুমোদন সাপেক্ষে মামলা দায়ের ও তদন্ত করতে পারে। 


এই বি‌জ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়েছে, ত্রিপুরার যে কোন পুলিশ স্টেশনে দায়ের করা মামলার ক্ষেত্রেও ক্রাইম ব্রাঞ্চ পুলিশ টেকনিক্যাল সহায়তা দিতে পারে। ক্রাইম ব্রাঞ্চ-এর ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সমস্ত মামলা ও তদন্তের পর্যালোচনা করবেন কমপক্ষে তিন মাসে একবার। সরকারি গ্যাজেট প্রকাশিত হওয়ার তারিখ থেকে এই বিজ্ঞপ্তি কার্যকর হবে।




অপরদিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার গোটা দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে চুরি যাওয়া ৯ টি ল্যাপটপ এর মধ্যে ৮ টি উদ্ধার করতে সক্ষম হলো সাব্রুম থানার পুলিশ। পাশাপাশি এই চুরিকান্ডে জড়িত ৩ জন অভিযুক্তকেও আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত অভিযুক্তদের নাম হল- রতন নম:, চন্দন নম: ও বিকাশ দেবনাথ। বাকি থাকা আরও একটি ল্যাপটপ উদ্ধারের জন্য জোড় কদমে তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। উল্লেখ্য, ল্যাপটপগুলো সাব্রুমস্থিত ডলুবাড়ি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার রুম থেকে চুরি হয়েছিল।



Sushanta Chowdhury : সচিবালয়ে নিজ কক্ষে অসুস্থ খাদ্যমন্ত্রী, চিকিৎসাধীন বেসরকারি হাসপাতালে, দেখতে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post Bottom Ad